সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা শাহজাহানকে দেখতে ওসমানীতে আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ
প্রকাশিত হয়েছে : ১:৩০:৪২,অপরাহ্ন ১১ নভেম্বর ২০১৯ | সংবাদটি ১৩৩ বার পঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
সন্ত্রাসী হামলায় গুরুতর আহত সিলেট সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক মো. শাহজাহানকে দেখতে সিলেট এম. এ. জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ। রোববার রাতে-ই ওসমানী মেডিকেলে যান তারা।
এ সময় নেতৃবৃন্দ সন্ত্রাসী হামলা আহত শাহজাহানের চিকিৎসার খোজ খবর নেন। নেতৃবৃন্দ এ ধরনের ন্যাক্কারজনক হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান এবং এ হামলায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতারের নির্দেশ প্রদান করেন। এসব সন্ত্রাসীদের কিছুতেই ছাড় না দেওয়ার আহবান ও জানান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক সংসদ শফিকুর রহমান চৌধুরী, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আশফাক আহমদ, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মফিজুর রহমান বাদশা, সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফসার আজিজ, সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিন কয়েছ, মহানগর স্বেচাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু দাস মিঠু, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি মখলিছুর রহমান, খাদিমপাড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বেলাল, আনছার মিয়া মহালদার, আলতাব হোসেন, মুক্তি মিয়া, মোশাহিদ আলী, আব্দুর রহমান, মোশাহিদ আলী, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক আজাদুর রহমান সামাদ, যুগ্ম আহবায়ক সেলিম আহমদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এইচ এম মালিক ইমন,যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক আনোয়ারুল হক, সাংস্কৃতিক সম্পাদক বেলাল আহমদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ সভাপতি জলিল আহমদ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ সভাপতি ফারুক আহমদ, পরিবেশ সম্পাদক রুহুল আমিন তালুকদার, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান, সদস্য মোস্তফা উল্লাহ , এস জামান জুনেদ, আশরাফুল হাসান চৌধুরী কামরান, সুজন চৌধুরী, ১১নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সেক্রেটারী দিপু রায়, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক লুতফুর রহমান, সিনিয়র সদস্য রিজু চৌধুরী, নুর আহমদ, ময়না মিয়া, জাহেদ আহমদ, নজরুল, ইসলাম, রুমান আহমদ, কয়েছ আহমদ সহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ।
প্রসঙ্গত, ১০ নভেম্বর রোববার বিকেলে আম্বরখানার হোটেল পলাশে অনুষ্ঠিত হয় সিলেট সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা।
অনুষ্ঠান শেষে সন্ধ্যা ছয়টার দিকে হোটেল পলাশ থেকে বের হওয়ার পর শাহজাহানের উপর অতর্কিত হামলা চালায় ৭-৮ জন সন্ত্রাসী। হামলাকারীরা ছুরি দিয়ে তার শরীরের বিভিন্নস্থানে উপর্যুপরি আঘাত করে পালিয়ে যায়।